Home > আন্তর্জাতিক > করোনা রোগীদের সেবার জন্য নিজের বাড়ি ছেড়ে দিচ্ছেন মমতা

করোনা রোগীদের সেবার জন্য নিজের বাড়ি ছেড়ে দিচ্ছেন মমতা

শিরোনাম
ইটভাটার শ্রমিক রাজিয়া হত্যা মামলায় স্বামীর দায় স্বীকার
অবৈধ হ্যান্ড স্যানিটাইজার কারখানার সন্ধান, ৩ লাখ টাকা জরিমানা
মির্জাগঞ্জে টানা বৃষ্টিতে সড়কে হাটু পানি, দুই শতাধিক পরিবার পানি বন্দি
হবিগঞ্জে কয়েকটি এলাকা রেড জোন ঘোষণা
পাঁচ কোটি টাকা দিয়ে ইজারা নেয়া হাটে বিক্রি নেই!
মির্জাপুরে ইয়াবাসহ মাদক কারবারী গ্রেপ্তার

আন্তর্জাতিক

করোনা রোগীদের সেবার জন্য নিজের বাড়ি ছেড়ে দিচ্ছেন মমতা

টিবিটি
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
জুন ১৮, ২০২০ | ১৯:০৯:অপরাহ্ণ |  আপডেট: ১৯:০৯:অপরাহ্ণ

SHARES

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলেও গুরুতর অসুস্থ নন এমন রোগীদের জন্য ‘সেফ হাউস’ চালু করছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। সেখানে দিনে দু’বার চিকিৎসকরা গিয়ে রোগীদের দেখে আসবেন। শুধু যারা গুরুতর অসুস্থ তাদেরই হাসপাতালে ভর্তি করা হবে। বুধবার এ ঘোষণা দিয়েছেন রাজ্যটির মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

তিনি জানান, রাজ্য জুড়ে মোট ১০৪টি সেফ হাউস চালু করা হবে। আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লে প্রয়োজনে সেফ হাউস আরও বাড়ানো হবে। এ কাজে প্রয়োজনে নিজের বাড়িটিও দিয়ে দিতে পারেন বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী।

এক প্রতিবেদনে হিন্দুস্তান টাইমস জানায়, সেফ হোম সেন্টার প্রকল্পে এখনও পর্যন্ত ১৪০ টি কেন্দ্র তৈরি করা হয়েছে। প্রয়োজন পড়লে তিনি নিজের বাড়ি দিয়ে দিতে পারেন বলেও জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, যাদের স্বল্প উপসর্গ রয়েছে, তাদের হাসপাতালে না রেখে, সেফ হাউসে রাখা হবে। সেখানে চিকিৎসরা গিয়ে খোঁজ খবর নেবেন।

হাসপাতালে বেডের অমিল, এই অভিযোগ কানে গিয়েছে পশ্চিমবঙ্গের এই মুখ্যমন্ত্রীর। এর মোকাবিলায় মুখ্যমন্ত্রী, তথা স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, প্রতি ঘন্টায় হাসপাতালগুলিকে জানাতে হবে, তাদের বেডের সংখ্যা কত। ডিফিকাল্ট এরিয়া লিস্টে কোভিডও পাহাড় কিংবা দুর্গম এলাকায় কাজ করা রাজ্য সরকারি কর্মীদের ডিফিকাল্ট এরিয়া ইনসেন্টিভ দেওয়া হয়। এবার তার আওতায় আনা হয়েছে কোভিড হাসপাতালগুলিকে। এখানে কাজ করলে জুনিয়র চিকিৎসকদের ইনসেনটিভ দেওয়া হবে। চিকিৎসক পড়ুয়া ছাত্রদের এবার থেকে কোভিড হাসপাতালগুলিতে কাজের সুযোগ করে দেওয়া হবে। জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। এই কাজ করলে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ছাত্রদের কোভিড ওয়ারিয়র্স সার্টিফিকেট দেবে সরকার। অন্যদিকে নম্বরের ক্ষেত্রে তাদের ১০ শতাংশ গ্রেস দেওয়া হবে।