ক্যসিনো অভিযান শুরু পর থেকেই বার বার উঠে আসছে সম্রাটের নাম, ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে সম্রাটের গ্রেফতার নিয়েও, কোন কোন সূত্র সম্রাটের গ্রেফতারের কথা বললেও স্বয়ং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নিশ্চিত করে কিছু বলেননি, কেবলমাত্র জানিয়েছেন খুব শীঘ্রই সম্রাটের গ্রেফতার সম্পর্কে জানা যাবে।
কেন সম্রাট গ্রেফতার হচ্ছে, এ নিয়ে রয়েছে না আলোচনা, ধারনা করা হচ্ছে খালেদ , জি কে শামীম কিংবা লোকমানের আাওয়ামীলীগের সাথে সম্পৃক্ততা বেশি দিনের না হলেও , সম্রাটের আওয়ামীলীগের সাথে সম্পৃক্ততা দীর্ঘ দিনের। ৯০ এর গন আন্দোলনের সময় ছাত্রলীগের এ নেতার সাথে আওয়ামীলীগের সম্পর্ক তার রাজনৈতিক জীবনের গোড়ার থেকেই। আবার সংশ্লিষ্ট অনেকের ধারণা দলের ভেতরকার সাংগাঠনিক শক্তি নষ্ট হবার শংকায় নানা অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও সম্রাটকে গ্রেফতারে গড়িমসি করছে ।
অবস্হা যখন এইরূপ এরই মধ্যে ঢাকা যুবলীগ দক্ষিণের সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট এর স্ত্রী শারমিন চৌধুরী তার ব্যক্তিগত ফেসবুকে নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বেশ কয়েকটি পোস্ট করে নতুন করে আলোচনায় এসেছেন। এসব পোস্টে তিনি জানান, এ মাসেই সম্রাটের ডাক্তার দেখানোর কথা ছিল। উনি একজন ওপেন হার্ট সার্জারির রোগী।
তিনি আরও বলেন, অসুস্থ অবস্থায় তার উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজন। সকল নেতা-কর্মীদের কাছে দোয়া চেয়েছেন সম্রাটের সুস্থতার জন্য।
শারমিন চৌধুরী বলেন, যুবলীগ দক্ষিণের সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দুর্দিনের কর্মী। দলের দুর্দিনে রাজপথ কাঁপিয়ে দলকে শক্তিশালী করে রেখেছিলেন এই নেতা। কিন্তু আজকে দলের সু-দিনে কিছু স্বার্থন্বেষী মহল রাজনৈতিক নেতা এবং মিডিয়া তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন রকমের অভিযোগ এনে অপরাজনীতি করার চেষ্টা করছে।