Home > বিনোদন > সব দোষ তোমাদের অনাগত মাম্মাটার : পরীমণি

সব দোষ তোমাদের অনাগত মাম্মাটার : পরীমণি

বর্তমান সময়টা ভার্চ্যুয়াল। আড্ডা হোক কিংবা জরুরি কাজ। বাস্তবতার পাশপাশি এখন নিত্যনতুন বাস্তবতা হচ্ছে ভার্চ্যুয়াল জগৎ। এ কথা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। তা আর বলার অপেক্ষা থাকে না। ভার্চ্যুয়াল এই দুনিয়ায় একটি মাধ্যম হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম।

 

 

 

বাংলাদেশে এই মাধ্যমে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফেসবুক। আর তাইতো এই মাধ্যমকে কেন্দ্র করে সবাই আপডেট থাকতে চান। এই মাধ্যমে একজন সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে সেলিব্রিটি সবাই কম বেশি আছেন। পছন্দের তারকাদের বাস্তব জীবনে ভক্ত আছেন। তারাও নিয়মিত আপডেট থাকতে চান। আর এই ভার্চ্যুয়াল জগতে রয়েছে তারকাদের ফ্যান-ফলোয়ার। এ ক্ষেত্রে ফেসবুকে ফলোয়ার সংখ্যায় সবার থেকে এগিয়ে পরীমণি। নানা সময়েই তিনি নিজের ব্যক্তিগত কাজকর্ম ভক্তদের সঙ্গে শেয়ার করে থাকেন।

 

 

 

 

 

 

 

কারণ, পরীমণি জীবনের মুহূর্তগুলোকে একটু বেশিই রঙিন করে তুলতে ভালোবাসেন। উৎসবে-আয়োজনে দুষ্টু-মিষ্টি কিংবা আবেগ-মাখা কর্মকাণ্ড ঘটিয়ে ভক্তদের নজর কেড়ে থাকেন ‘গুণিন’ অভিনেত্রী।

 

 

 

১৪ এপ্রিল বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনটিকেও বিশেষভাবে রাঙিয়ে নিলেন এই নায়িকা। নিজের দুটি হাতকে আজ মেহেদির রঙে রাঙিয়েছেন পরী। এরপর মেহেদি রাঙানো হাতের ছবি সামাজিক মাধ্যমে ভক্তদের সঙ্গে শেয়ার করেছেন তিনি।

 

 

 

 

 

 

 

ছবি দিয়ে তিনি ক্যাপশনে লিখেছেন, All about last night. ঘটা করে কোনো উৎসবে মেহেদি পরা এবারই প্রথম। ঘুম থেকে উঠে মনে হলো দুহাত ভরে মেহেদি পরা যায়! শুটিংয়ের তাড়া নেই। আর সাজগোজ করা হয় না কত দিন। তার জন্যে তো এখন নেহা আপুকে চাই। তার সঙ্গে আমার হ্যালো হয়েছিল আরও চার বছর আগে জিমিকে দিয়ে। সেই থেকে মেহেদি পরব… পরব করে এই আজ পরতে পারলাম!

 

 

 

তিনি আরও লেখেন, মেহেদি পরা যে এত কঠিন ধৈর্যের ব্যাপার, বিশ্বাস করো নেহা আপু আমি বুঝতেই পারিনি।যদি একটু বুঝতে পারতাম। বাবারে তোমাদের ধৈর্যের কথা চিন্তা করে নিজে একটু শান্তনা পাই। অনেক জ্বালিয়েছি তোমাদের, সরি। এত বেশি নড়াচড়া করি না কিন্তু আমি। সব দোষ তোমাদের অনাগত মাম্মাটার।