Home > অন্যান্য > আপন বড় ভাইকে বিয়ে করল বোনঃ স্বামী ও দুই ছেলেকে রেখে

আপন বড় ভাইকে বিয়ে করল বোনঃ স্বামী ও দুই ছেলেকে রেখে

জয়পুরহাট জেলার ক্ষেতলাল উপজে’লার নিশ্চিতা তারাকুল গ্রামের এক গৃহবধূ আপন বড় ভাইয়ের প্রেমে দিওয়ানা হয়ে স্বামী ও দুই ছেলেকে রেখে পালিয়ে গেলেন।ন্যাক্কারজনক এ ঘটনায় সারা এলাকাজুড়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে। এ ঘটনায় ওই গৃহবধূর বাবা তার মেয়েকে ত্যাজ্য করেছেন।স্বামীর ঘর ছেড়ে যাওয়া গৃহবধূর নাম রাজিয়া সুলতানা। তার বাবার নাম আব্দুর রশিদ।

আব্দুর রশিদ তার ছোট মেয়ে রাজিয়া সুলতানাকে জয়পুরহাটের বিশ্বা’স পাড়ার বাবুল হোসেনের ছেলে মো. মজনু হোসেনের সঙ্গে পারিবারিকভাবে বিয়ে দেন। বিয়ের পর তার মেয়ের ঘরে দুই ছেলেরও জন্ম হয়।

রিজিয়ার স্বামী মজনু হোসেন জানান, সে বর্তমানে জয়পুরহাট পৌর সভার একজন পিয়ন। সে জানতো না তার স্ত্রী’ রাজিয়ার সঙ্গে তার আপন বড় ভাই সিজু হোসেনের অ’বৈধ স’ম্পর্ক রয়েছে। তার স্ত্রী’র ঘরে রিয়াদ ও রাকিব নামে দুই ছেলে রয়েছে। তার দুই ছেলে মাদরাসায় লেখাপড়া করে। এই অবস্থায় রাজিয়া তার আপন বড় ভাই সিজু হোসেনের সঙ্গে গত ১৪ অক্টোবর বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়।

তিনি পাগল হয়ে তার স্ত্রী’কে খুঁজতে থাকেন। একপর্যায়ে তিনি সন্ধান পান শিবগঞ্জের ভাইয়ের পুকুর এলাকায় সৈয়দপুর গ্রামে কাবেজের ছেলে বাবলু মিয়ার বাড়িতে এক প্রেমিক যুগল আশ্রয় নিয়েছে। তার সূত্র ধরেই তিনি ওই বাড়িতে রিজিয়া ও সিজু হোসেনের অবস্থান স’ম্পর্কে নিশ্চিত হন।

রাজিয়ার বাবা আব্দুর রশিদ বলেন, বগুড়ার শিবগঞ্জের আটমূল ইউপি চেয়ারম্যান মোজাফ্ফর হোসেনকে বিষয়টি অবগত করলে তার তৎপরতায় বাবলুর স্ত্রী’কে গত বৃহস্পতিবার পরিষদে হাজির করা হয়। সেখানে বাবলুর স্ত্রী’ জানায় রিজিয়া ও সিজু হোসেন উভয়ে শিবগঞ্জের ময়দান হাটা ইউপির কাজী মো. মাহফুজার রহমানের কাছে উপস্থিত হয়ে দুই লাখ টাকা দেন মোহরে বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন।

শুধু তাই নয় তারা নোটারি পাবলিক গাইবান্দা কার্যালয়ে অ্যাফিডেভিট এর মাধ্যমে বিয়ের ঘোষণা দেয় এবং তার আগের স্বামীকে তালাক দিয়ে নিজ আপন বড় ভাইয়ের সঙ্গে বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হয়। বর্তমানে তারা কিচক ইউপির হরিপুর গ্রামে অবস্থান নিয়েছে।

তিনি আরো বলেন, আমি আমা’র দ্বিতীয় মেয়ে রাজিয়াকে পারিবারিকভাবে ত্যাজ্য করলাম।

জয়পুরহাট জে’লার ক্ষেতলাল উপজে’লার নিশ্চিন্তা তারাকুল গ্রামের আব্দুর রশিদ দুই ছেলে ও দুই মেয়ে সন্তানের জনক। ছেলে দুইজন হলেন মো. সাজু মিয়া ও মো. সিজু মিয়া। মেয়ে সন্তানরা হলেন মোছা. জাকিয়া সুলতানা ও রাজিয়া সুলতানা।

আরো পরুন আমি নিজেই সাক্ষী, গত নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারেনি, রাশেদ খান মেনন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারেনি বলে দাবি করেছেন ১৪ দলের অন্যতম শরিক ও ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন।তিনি বলেছেন, “গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমিও নির্বাচিত হয়েছি। তারপরও আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি, ওই নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারেনি।এমনকি পরবর্তীতে উপজেলা এবং ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনেও ভোট দিতে পারেনি দেশের মানুষ।

শনিবার দুপুরে বরিশাল নগরীর সদর রোডের অশ্বিনী কুমার হলে ওয়ার্কার্স পার্টির জেলা সম্মেলন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনিপ্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির শীর্ষ এই নেতা বলেন, “আপনি-আমি মিলে যে ভোটের জন্য লড়াই করেছি, আজিজ কমিশনকে ঘেরাও করেছি, আমরা এককোটি ১০ লাখ ভুয়া ভোটার তালিকা ছিঁড়ে ফেলে নির্বাচন বর্জন করেছি মনোনয়ন জমা দেওয়ার পরও।

আজকে কেন ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পরিষদ এবং জাতীয় নির্বাচনে মানুষ ভোট দিতে পারছে না?”তিনি বলেন, উন্নয়ন মানে গণতন্ত্র হরণ নয়, উন্নয়ন মানে মত প্রকাশের স্বাধীনতা হরণ নয়। আজ দেশের মানুষের মত প্রকাশের স্বাধীনতনা কেড়ে নিয়েছে সরকার। তাই মুখ খুলে কেউ স্বাধীনভাবে মত প্রকাশ করতে পারছে না।ক্যাসিনো পরিচালনাকারীরা অসৎ উদ্দেশ্যে দলে অনুপ্রবেশ করেছিল—এমন মন্তব্য করে মেনন বলেন

ক্যাসিন পরিচালনাকারীরা শত শত কোটি টাকা কামাই করে ও খেলাপি ঋণের টাকা বিদেশে পাঠিয়ে সেকেন্ড হোম বানিয়েছে। দেশের কোটি কোটি টাকা তারা বিদেশে পাচার করেছে। এর সঙ্গে যারা জড়িত রয়েছে, তাদের সবাইকে আইনের আওতায় আনতে হবে।ঐক্যফ্রন্টের নেতা ড. কামাল হোসেনের উদ্দেশে মেনন বলেন, ‘তিনি বলেছিলেন বিএনপি–জামায়াতের সঙ্গে ঘর করবেন না। কিন্তু এখন তিনি বিএনপি-জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে ঐক্যফ্রন্ট গড়ে তুলেছেন। তিনি এর আগেও এমনটা করেছেন, কিন্তু আন্দোলন শুরু করে তিনি বিদেশে চলে গিয়েছিলেন