Home > আইটি > কপ২৮ এ সাসটেইনেবিলিটি কার্যক্রম প্রদর্শনী করলো অপো

কপ২৮ এ সাসটেইনেবিলিটি কার্যক্রম প্রদর্শনী করলো অপো

সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে এবার আয়োজিত হয়েছে ‘ইউএন ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন ক্লাইমেট চেঞ্জ (ইউএনএফসিসিসি) এর ২৮তম সম্মেলন। গত ৩০ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এ জলবায়ু সম্মেলন শেষ হয়েছে ১২ ডিসেম্বর ২০২৩। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় আগ্রহী বিশ্ব নেতারা এ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন। এ বছরের জলবায়ু সম্মেলনের ‘কপ২৮ লিডারশিপ ইন্টারভিউ’ তে যোগদানের আমন্ত্রণ পেয়েছে শীর্ষস্থানীয় গ্লোবাল স্মার্টফোন প্রযুক্তি কোম্পানি ‘অপো’।

এ প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রির সম্মিলিত পদক্ষেপ কীভাবে ভবিষ্যতের জন্য ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে সে সব বিষয়ে বিশ্বের অগ্রগামী ও ব্যবসায়িক নেতারা আলোচনা করেন। টেলিযোগাযোগ খাতের একটি বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে, উদ্ভাবনের মাধ্যমে কিভাবে টেকসই (সাসটেইনেবিলিটি) উদ্যোগ গ্রহণ করে থাকে, তা উপস্থাপন করে অপো।

অপো রিসার্চ ইনস্টিটিউট এর হেড জেসন লিয়াও বলেন, “জলবায়ু পরিবর্তনের মোকাবিলায় প্রযুক্তি এবং উদ্ভাবন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের পণ্যের ডিজাইন ও উৎপাদনের জন্য কার্যকরভাবে গ্রিন টেকনোলজি খুঁজে তা স্থায়িত্বের (সাসটেইনেবিলিটি) জন্য ক্রমাগত বিনিয়োগ করতে আমরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। এছাড়াও, সাসটেইনেবিলিটি এমন একটি সম্মিলিত যাত্রা যার জন্য সকল স্টেকহোল্ডারদের সহযোগিতা প্রয়োজন। আমরা এক্ষেত্রে একটি উন্মুক্ত মন-মানসিকতা বজায় রাখি এবং সাসটেইনেবিলিটির যাত্রায় আরও ইকোসিস্টেম সহযোগীদের আমাদের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার আমন্ত্রণ জানাই।”

ইলেকট্রনিক ডিভাইসগুলিকে আরও গ্রিন করা

কাঁচামাল নির্বাচন থেকে শুরু করে পণ্যের ব্যবহার এবং পুনঃব্যবহার করা পর্যন্ত, অপো পণ্যের জীবনচক্র ব্যবস্থাপনায় স্থায়িত্বের (সাসটেইনেবিলিটি) ধারণাটিকে নির্বিঘ্নে একীভূত করেছে, যাতে আমাদের পণ্যের পরিবেশগত প্রভাবকে কমিয়ে আনা যায়। চলতি বছর, অপো ২০৫০ সালের মধ্যে এর বিশ্বব্যাপী কার্যক্রমে কার্বন নিরপেক্ষতা অর্জনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।